Movatterモバイル変換


[0]ホーム

URL:


বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়াএকটি মুক্ত বিশ্বকোষ
অনুসন্ধান

জাতিসংঘ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জাতিসংঘ
জাতিসংঘ আরবি:منظمة الأمم المتحدة‎চীনা:联合国ইংরেজি:United Nationsফরাসি:Organisation des Nations uniesরুশ:Организация Объединённых Нацийস্পেনীয়:Organización de las Naciones Unidas জাতীয় পতাকা
পতাকা
জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রসমূহ
সদর দফতর৭৬০ জাতিসংঘ প্লাজা,ম্যানহাটন,নিউ ইয়র্ক শহর,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (আন্তর্জাতিক অঞ্চল)
দাফতরিক ভাষা
ধরনআন্তঃসরকারি সংস্থা
সদস্যপদ১৯৮টি সদস্যরাষ্ট্র
২টি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র
নেতৃবৃন্দ
আন্তোনিও গুতেরেস
আমিনা জে. মহম্মদ
ডেনিস ফ্রান্সিস
পাউলো নারভায়েয
প্রতিষ্ঠিত
 জাতিসংঘ ফরমান স্বাক্ষরিত
২৬ জুন ১৯৪৫(৮০ বছর আগে) (1945-06-26)
 ফরমান কার্যকর
২৪ অক্টোবর ১৯৪৫(৮০ বছর আগে) (1945-10-24)
জনসংখ্যা
 ২০১৬ আনুমানিক
৭,৪০৩,০২০,০০০
ওয়েবসাইট
un.org (সাধারণ)
un.int (স্থায়ী মিশনসমূহ)
পূর্বসূরী
সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ

জাতিসংঘ[] বারাষ্ট্রপুঞ্জ[] একটিআন্তঃসরকারি সংস্থা যার বিবৃত উদ্দেশ্য হল আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা, জাতিসমূহের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অর্জন করা এবং জাতিসমূহের কর্মকাণ্ডকে সমন্বয় করার কেন্দ্র হিসেবে কাজ করা। এটি বিশ্বের বৃহত্তমআন্তর্জাতিক সংস্থাজাতিসংঘের সদর দফতরনিউ ইয়র্ক শহরে অবস্থিত। এছাড়াজেনেভা,নাইরোবি,ভিয়েনাহেগ শহরে সংস্থাটির অন্যান্য দফতর রয়েছে।

পৃথিবীতে বাংলাদেশ সহ ১৯৫ টি দেশ আছে। বিশেষ দেশগুলো বিভিন্ন দিক দিয়ে একটি অপরটির উপর নির্ভরশীল। এভাবেই দেশগুলোর মধ্যে গড়ে উঠেছে বন্ধুত্ব সম্প্রীতি এবং সহযোগিতামূলক সম্পর্ক।

১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ১৯২০ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং পরবর্তীতে বিলুপ্তলীগ অব নেশন্সের স্থলাভিষিক্ত হয়।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে বিজয়ী মিত্রশক্তি পরবর্তীকালে যাতে যুদ্ধ ও সংঘাত প্রতিরোধ করা যায়— এই উদ্দেশ্যে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করতে উদ্যোগী হয়। তখনকার বিশ্ব রাজনীতির পরিস্থিতি জাতিসংঘের সাংগঠনিক কাঠামোতে এখনও প্রতিফলিত হচ্ছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী সদস্য (যাদেরভেটো প্রদানের ক্ষমতা আছে) হলোমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ফ্রান্স,যুক্তরাজ্য,রাশিয়াচীন। এরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়ী দেশ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

অক্টোবর, ২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩ সদস্য। যার মধ্যে ২টি পর্যবেক্ষক।[] এরসদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রেরনিউ ইয়র্ক শহরে অবস্থিত। সাংগঠনিকভাবে জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গ সংস্থাগুলো হলো -সাধারণ পরিষদ,নিরাপত্তা পরিষদ,অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ,সচিবালয়,অছি পরিষদআন্তর্জাতিক আদালত। এছাড়াও রয়েছেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা,ইউনেস্কো,ইউনিসেফ ইত্যাদি। জাতিসংঘের প্রধান নির্বাহী হলেন এর মহাসচিব। ২০১৭ সালের ১লাজানুয়ারি তারিখ থেকে মহাসচিব পদে রয়েছেনপর্তুগালেরনাগরিকরাজনীতিবিদ ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও ম্যানুয়েল দে অলিভেইরা গুতারেস।সব কাজের মূল উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণ ও সমাজের উপকার এবং জীবনমানের উন্নতি সাধন করা।

সদস্যরাষ্ট্র

[সম্পাদনা]
বিশ্ব মানচিত্রে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ (নীল বর্ণে চিহ্নিত)

২০১৬ সালের তথ্যানুসারে জাতিসংঘের সদস্য সংখ্যা ১৯৮। বিশ্বের প্রায় সব স্বীকৃত রাষ্ট্রই এর সদস্য। তবে উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম হলোতাইওয়ান (প্রজাতন্ত্রী চীন),ভ্যাটিকান সিটি। এছাড়াও,অন্যান্য কিছু অস্বীকৃত এলাকার মধ্যে রয়েছে ট্রান্সনিস্ট্রিয়া ও উত্তর সাইপ্রাসের তুর্কি প্রজাতন্ত্র।

জাতিসংঘে যোগদানকারী সর্বশেষ সদস্য রাষ্ট্র হলোদক্ষিণ সুদান (২০১১ সালের ১৪ জুলাই, ১৯৩তম) যোগদান করে।

সদর দপ্তর

[সম্পাদনা]
নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের সদর দপ্তর।

জাতিসংঘের সদর দপ্তরযুক্তরাষ্ট্রেরনিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত। এটি ১৬ একর জমিতে ১৯৪৯হতে ১৯৫০ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। ভবনটিইস্ট নদীর তীরে অবস্থিত। সদর দপ্তর স্থাপনের জমি কেনার জন্যজন ডি রকফেলার জুনিয়র ৮.৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেন। তিনি জাতিসংঘকে এই জমি দান করেন।

সদর দপ্তরের মূল ভবনটির নকশা প্রণয়ন করেন -লে করবুসিয়ে,অস্কার নিয়েমেয়ারসহ আরো অনেক খ্যাতনামা স্থপতি। নেলসন রকফেলারের উপদেষ্টাওয়ালেস কে হ্যারিসন এই স্থপতি দলের নেতৃত্ব দেন। আনুষ্ঠানিকভাবে সদর দপ্তরের উদ্বোধন হয় ১৯৫১ সালের৯ই জানুয়ারি তারিখে।

সদর দপ্তর নিউইয়র্কে হলেও জাতিসংঘের বেশ কিছু অঙ্গ সংগঠনের প্রধান কার্যালয়সুইজারল্যান্ডেরজেনেভা,নেদারল্যান্ডসেরহেগ,অস্ট্রিয়ারভিয়েনা,কানাডারমন্ট্রিয়ল,ডেনমার্কেরকোপেনহেগেন, জার্মানীরবন ও অন্যত্র অবস্থিত।

জাতিসংঘের সদর দপ্তরের ঠিকানা হল -

760 United Nations Plaza,
New York City, NY 10017,
USA

নিরাপত্তার খাতিরে এই ঠিকানায় প্রেরিত সকল ধরনের চিঠিপত্র পরীক্ষণ-নিরীক্ষণসহ জীবাণুমুক্ত করা হয়।[]

জাতিসংঘের সদর দপ্তরের পুরানো ভবনের সংস্কার কার্য উপলক্ষে ম্যানহাটানের ফার্স্ট অ্যাভিনিউতেফুমিহিকো মাকির নকশায় অস্থায়ী দপ্তর নির্মাণ করা হচ্ছে।

১৯৪৯সালের আগে পর্যন্তলন্ডন ও নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানে জাতিসংঘের কার্যালয়ের অবস্থান ছিল।[]

উদ্দেশ্যসমূহ

[সম্পাদনা]
জাতিসংঘের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থানরত।

জাতিসংঘ একটি আন্তর্জাতিক তথা বিশ্ব প্রতিষ্ঠান। বিশ্বের যে কোনো স্বাধীন রাষ্ট্র জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে।জাতিসংঘ কিছু মহৎ উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে গঠিত হয়েছে।জাতিসংঘ গঠনের সাতটি লক্ষ ও উদ্দেশ্য হচ্ছে-

১. বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।

২. বিভিন্ন জাতি তথা দেশের মধ্যে সম্প্রীতি স্থাপন করা।

৩. অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলা।

. জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকারের প্রতি সম্মান গড়ে তোলা।

৫. বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিদ্যমান বিবাদ মীমাংসা করা।

৬.প্রত্যেক জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের স্বীকৃতি ও তার সমুন্নত রাখা, এবং

৭.উদ্দেশ্যসমূহ বাস্তবায়নের জন্য জাতিসংঘের কার্যধারা অনুসরণ করা ৷

উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নের জন্য জাতিসংঘ তার ছয়টি শাখার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে।

ভাষা

[সম্পাদনা]

জাতিসংঘের ছয়টি দাপ্তরিক ভাষা হলোআরবি,চীনা,ইংরেজি,ফরাসি,রুশ, এবংস্পেনীয় ভাষা[] জাতিসংঘের সচিবালয়ে যে দুটি ভাষা ব্যবহৃত হয় তা হলোইংরেজিফরাসি

জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষাগুলোর মধ্যেইংরেজি ৫৪টি সদস্য দেশের সরকারি ভাষা।ফরাসি হলো ২৯টি দেশের,আরবি ২৪টি দেশের,স্পেনীয় ২১টি দেশের,রুশ ১০টি দেশের, এবংচীনা ভাষা ৪টি দেশের সরকারি ভাষা।

এছাড়াও জাতিসংঘে কিছু প্রস্তাবিত দাপ্তরিক ভাষা হলোবাংলা,হিন্দি,জার্মান,পর্তুগিজ,মালয়,তুর্কি,জাপানি,সোয়াহিলি ইত্যাদি ।

অঙ্গসংস্থাসমূহ

[সম্পাদনা]

জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গসংস্থা বা অঙ্গসংগঠন রয়েছে মোট ৬ টি। এগুলো হলো-

১.সাধারণ পরিষদ

২.নিরাপত্তা পরিষদ

৩.অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ

৪.অছি পরিষদ

৫.আন্তর্জাতিক আদালত

৬.সচিবালয়

জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠনের সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ

১.সাধারণ পরিষদঃ

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ

জাতিসংঘের সকল রাষ্ট্রই এর সদস্য। প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের ১টি ভোটাধিকার রয়েছে।সাধারণ সভায় ৫ জন প্রতিনিধি প্রতিটি সাধারণ সভায় একটিদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার সাধারণসভার বার্ষিক অধিবেশন শুরু হয়।১০টি অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র নির্বাচন এবং ECOSOC এর ৫৪ জন সদস্য নির্বাচন করে। সভাপতির কার্যকাল ১ বছর।

২. নিরাপত্তাপরিষদঃ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ
  • নিরাপত্তা পরিষদ প্রতিষ্ঠাকালীন (১৯৬৫ সালের পূর্ব পর্যন্ত) সদস্য- ১১টি।
  • নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়- ২বছরের জন্য।
  • নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্থাব বাস্তবায়নের জন্য- ৯টি সদস্যরাষ্ট্রের সম্মতির প্রয়োজন (৫টি স্থায়ী ও ৪টি অস্থায়ী)
  • নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য- (স্থায়ী- ৫, অস্থায়ী-১০)
  • নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়- ১মাসের জন্য।
  • Veto শব্দটি ল্যাটিন; এর শব্দগত অর্থ ‘আমিমানিনা’।
  • ভেটো- কোন প্রস্থাবে স্থায়ী সদস্যদের ‘না’ বলার সাংবিধানিক অধিকার, নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কমপক্ষে ৯টি ভোটের প্রয়োজন (স্থায়ী ৫টি ও অস্থায়ী ৪টি), ৫টি স্থায়ী সদস্যের ভেটো ক্ষমতা আছে।

নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সমূহ-

নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য (ভেটো ক্ষমতা সম্পন্ন) দেশ রয়েছে ৫টি।এগুলো হলো-

১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

২. যুক্তরাজ্য

৩. ফ্রান্স

৪. রাশিয়া

৫. চীন

নিরাপত্তা পরিষদের আরো ১০টি অস্থায়ী সদস্য রয়েছে।

৩. অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদঃ

জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ

এটিকে জাতিসংঘ পরিবার বলা হয়। বর্তমান সদস্য ৫৪ এবং সদস্য রাষ্ট্রের মেয়াদ তিন বছর। প্রতি বছর ১৮টি দেশ অবসর এবং নতুন ১৮টি দেশ অন্তর্ভূক্ত হয়।বছরে ২ বার অধিবেশন বসে। যথা- জেনেভাতে। এ পরিষদের ৫টি আঞ্চলিক কমিটি আছে।

(ক) ESCAP- Economic and social Commission for Asia and pacific.

সদর দপ্তরঃ ব্যাংকক (থাইল্যান্ড) (১৯৪৭)

(খ) ECA- Economic Commission For Africa.

সদর দপ্তরঃ আদ্দিস-আবাবা (ইথিওপিয়া) (১৯৫৮)

(গ) ECE- Economic Commission For Europe.

সদর দপ্তরঃ জেনেভা (সুইজারল্যান্ড) (১৯৪৭)

(ঘ) ECLAC- Economic Commission For Latin American and Carabian.

সদর দপ্তরঃ সান্টিয়াগো (চিলি) (১৯৪৮)

(ঙ) ESCWA- Economic and Social Commission For Western Asia.

সদরদপ্তরঃ বৈরুত (লেবানন) (১৯৪৭)

৪. অছিপরিষদঃ

জাতিসংঘের অছি পরিষদ

নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী রাষ্ট্র এর সদস্য। ট্রাস্ট বা সাহায্য ভূক্তসমূহের রক্ষনাবেক্ষণ ,এদের নিয়ন্ত্রণ এ পরিচালিত হয়।জাতিসংঘের মাধ্যমে নাউরু, নিউগিনি, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, ক্যামেরুন স্বাধীনতা পায়।১৯৯৪ সালে পালাউ এর স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে সকল অছিভুক্ত দেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে।বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আইল্যান্ড একমাত্র অছিপরিষদভুক্ত অঞ্চল।১৯৯৪সালের পর অছিপরিষদের কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।

৫. আন্তর্জাতিক আদালতঃ

জাতিসংঘ দ্বারা পরিচালিত আন্তর্জাতিক আদালত

৩ এপ্রিল ১৯৪৬ থেকে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।১৫জন বিচারপতি নিয়ে জাতিসংঘের আওতায় এর কার্যক্রম পরিচালিত। বিচারকদের কার্যকাল ৯ বছর।একটি দেশ থেকে কেবল একজন বিচারক একই সময়ে বিচারক নিযুক্ত হতে পারে। রোজালিনহ্যাগিন্স (টক) এই আদালতের প্রথম মহিলা বিচারপতি।সভাপতির মেয়াদকাল ৩ বৎসর। নেদারল্যান্ডের দ্যা হেগে এর প্রধান সদরদপ্তর।

৬. সচিবালয়ঃ

জাতিসংঘ সচিবালয়ের ভবন

সকল প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয় মহাসচিব নিযুক্তির ক্ষেত্রে পরিষদের দুই তৃতীয়াংশ ভোটে মহাসচিব ৫ বৎসরের জন্য নির্বাচিত হন। এর ইউরোপীয় সদরদপ্তর জেনেভা।জাতিসংঘ সচিবালয় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত। এর প্রধানের উপাধি হলো সেক্রেটারিজেনারেল বা মহাসচিব।এর দপ্তর সংখ্যা ৮টি।

মহাসচিব

[সম্পাদনা]
জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিবআন্তোনিও গুতেরেস

জাতিসংঘের প্রধান হিসেবে রয়েছেনমহাসচিব। জাতিসংঘ সনদের ৯৭ অনুচ্ছেদ মোতাবেক মহাসচিবকে “প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা” হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ঐ সনদে আরো বলা হয়েছে যে, মহাসচিব যে-কোন বিশ্ব শান্তিভঙ্গের আশঙ্কা ও নিরাপত্তার খাতিরে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব আনতে পারবেন। মহাসচিব পদটি দ্বৈত ভূমিকার অধিকারী - জাতিসংঘের প্রশাসক এবং কুটনৈতিক ও মধ্যস্থতাকারী হিসেবে।

নিরাপত্তা পরিষদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুসারে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ মহাসচিব নিযুক্ত করেন।

পদের মেয়াদ সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোন নীতিমালা নেই। কিন্তু পূর্ব থেকেই এক বা দুই মেয়াদে ৫ বছরের জন্য ভৌগোলিক চক্রাবর্তে মহাসচিব পদে মনোনীত করার বিধান চলে আসছে।

জাতিসংঘ মহাসচিবদের তালিকা[১০]
ক্রমিক নংনামযে দেশে জন্ম নিয়েছেনকার্যভার গ্রহণকার্যভার প্রদানমন্তব্য
(১)ট্রিগভে লি নরওয়ে২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬১০ নভেম্বর, ১৯৫২পদত্যাগ; ১ম মহাসচিব: স্ক্যান্ডিনেভিয়া দেশ থেকে
(২)ডগ হামারশোল্ড সুইডেন১০ এপ্রিল, ১৯৫৩১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু। শান্তিতে নোবেলজয়ী
(৩)উ থান্ট মিয়ানমার৩০ নভেম্বর, ১৯৬১১ জানুয়ারি, ১৯৭২এশিয়া থেকে নির্বাচিত ১ম মহাসচিব
(৪)কুর্ট ওয়াল্ডহেইম অস্ট্রিয়া১ জানুয়ারি, ১৯৭২১ জানুয়ারি, ১৯৮২
(৫)হাভিয়ের পেরেস দে কুয়েইয়ার পেরু১ জানুয়ারি, ১৯৮২১ জানুয়ারি, ১৯৯২আমেরিকা থেকে নির্বাচিত ১ম মহাসচিব
(৬)বুট্রোস বুট্রোস-ঘালি মিশর১ জানুয়ারি, ১৯৯২১ জানুয়ারি, ১৯৯৭আফ্রিকা থেকে নির্বাচিত ১ম মহাসচিব
(৭)কফি আন্নান ঘানা১ জানুয়ারি, ১৯৯৭১ জানুয়ারি, ২০০৭মুসলিম মহাসচিব। নোবেলজয়ী
(৮)বান কি মুন দক্ষিণ কোরিয়া১ জানুয়ারি, ২০০৭৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬২য় এশীয়
(৯)অ্যান্টোনিও গুতেরেস পর্তুগাল১ জানুয়ারি, ২০১৭-UNHCR সাবেক মহাসচিব

সমালোচনা

[সম্পাদনা]
মূল নিবন্ধ:জাতিসংঘের সমালোচনা

ভূমিকা

[সম্পাদনা]

একটি প্রায়শ ভুলভাবে উদ্ধৃত বিবৃতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্টজর্জ ডব্লিউ. বুশ ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাদ্দাম হুসেন শাসনাধীন ইরাকের উস্কানির প্রতি জাতিসংঘের অনিশ্চয়তার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ঘোষণা করেছিলেন: "মুক্ত বিশ্বের জাতিসমূহ জাতিসংঘকে একটি অকার্যকর ও অপ্রাসঙ্গিক বিতর্ক ক্লাবে পরিণত হয়ে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে বিলীন হতে দেবে না।"[১১][১২][১৩]

২০২০ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টবারাক ওবামা তাঁরএ প্রমিসড ল্যান্ড স্মৃতিকথায় উল্লেখ করেন: "স্নায়ুযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ ছিল, ফলেসোভিয়েত ট্যাঙ্ক হাঙ্গেরিতে ঢুকলে কিংবামার্কিন বিমান ভিয়েতনামের গ্রামীণ এলাকায় নেপাম বর্ষণ করলেও জাতিসংঘ নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল। এমনকি স্নায়ুযুদ্ধের অবসানের পরও নিরাপত্তা পরিষদের অভ্যন্তরীণ বিভক্তিসোমালিয়ার মতো বিপর্যস্ত রাষ্ট্রসমূহের পুনর্গঠন কিংবা শ্রীলঙ্কায় জাতিগত হত্যাকাণ্ড রোধে জাতিসংঘের সক্ষমতাকে পঙ্গু করে রেখেছিল।"[১৪][১৫]

প্রতিষ্ঠার পর থেকেইজাতিসংঘ সংস্কারের জন্য বহু দাবি উত্থাপিত হয়েছে, কিন্তু এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য আজও গড়ে ওঠেনি। একপক্ষ সংস্থাটিকে বিশ্ব রাজনীতিতে অধিকতর কার্যকর ভূমিকায় দেখতে চাইলেও অন্যদল এর কার্যকলাপকে কেবল মানবিক ত্রাণ কার্যক্রমে সীমাবদ্ধ রাখতে আগ্রহী।

প্রতিনিধিত্ব ও কাঠামো

[সম্পাদনা]

জাতিসংঘ ব্যবস্থার কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যসমূহ, যেমনভেটো-প্রদত্ত বিশেষাধিকার, প্রায়শই মৌলিকভাবে অগণতান্ত্রিক, জাতিসংঘের অভিলক্ষ্যের পরিপন্থী এবং গণহত্যা ওমানবতাবিরোধী অপরাধসমূহের ব্যাপারে নিষ্ক্রিয়তার মুখ্য কারণ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে।[১৬][১৭]

জাক ফোমারঁডের মতে জাতিসংঘ সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গির সর্বাধিক স্থায়ী বিভাজনটি হল "উন্নত উত্তরাঞ্চলীয় রাষ্ট্রসমূহ ও উন্নয়নশীল দক্ষিণাঞ্চলীয় রাষ্ট্রসমূহের" মধ্যকার "উত্তর-দক্ষিণ বিভাজন"।[১৮] দক্ষিণের রাষ্ট্রসমূহ একটি অধিক ক্ষমতাপ্রাপ্ত জাতিসংঘকে অগ্রাধিকার দেয় যেখানে সাধারণ পরিষদ শক্তিশালী, যা তাদের বৈশ্বিক বিষয়াবলীতে অধিকতর কণ্ঠস্বর প্রদান করে, অন্যদিকে উত্তরাঞ্চলীয় রাষ্ট্রসমূহ একটি অর্থনৈতিকভাবেঅবাধ নীতির জাতিসংঘকে পছন্দ করে যা সন্ত্রাসবাদসহ আন্তঃসীমান্ত হুমকিসমূহের উপর কেন্দ্রীভূত।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যপদ বৃদ্ধি, জাতিসংঘের মহাসচিব নির্বাচনের বিভিন্ন পদ্ধতি এবং একটিজাতিসংঘ সংসদীয় সমাবেশ (UNPA গঠনের জন্য বহুবার আহ্বান জানানো হয়েছে।[১৯]

জাতিসংঘ সংস্কার বিষয়ক চলমান আলোচনার প্রেক্ষিতে নোবেল ওয়ার্ল্ড ফাউন্ডেশন (NWF)ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো আঞ্চলিক সংস্থাগুলির কাছে সদস্যপদ ও ভেটো ক্ষমতা স্থানান্তরের মাধ্যমে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের (UNSC) কাঠামো পরিবর্তনের প্রস্তাব করে। নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্যদের নির্বাচনে আঞ্চলিক প্রতিনিধিত্বের উপর ভিত্তি করে বর্তমান অনুশীলনের সাথে এই প্রস্তাবিত রূপান্তর সামঞ্জস্যপূর্ণ। UNSC-তে ব্যক্তিগত রাষ্ট্রের ভেটোর কারণে সৃষ্ট গতিরোধ হ্রাস করাই এই প্রস্তাবের লক্ষ্য। এই সমস্যার একটি প্রমুখ উদাহরণ পরিলক্ষিত হয় ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ, যখন রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের বিরুদ্ধে একটি প্রস্তাব বাধা দিতে তার ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগ করেছিল, যার ফলে UNSC-এর কার্যকারিতায় একটি উল্লেখযোগ্য দুর্বলতা প্রকাশ পায়। NWF-এর প্রস্তাবটি UNSC-এর মধ্যে কার্যকারিতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া উন্নত করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে।[২০][২১]

জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন কাঠামো কনভেনশনের (UNFCCC) অধীনে অগ্রগতির গতি সম্পর্কিত উদ্বেগের প্রতিক্রিয়ায় সাম্প্রতিক গবেষণাগুলি জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় বাস্তুসংস্থানিক উদ্বেগগুলির একীকরণ বাড়ানোর জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছে।[২২] প্ল্যানেট পলিটিক্স ইনস্টিটিউট এবং দ্য প্ল্যানেটারি ডেমোক্র্যাটসের সাথে যুক্ত পণ্ডিতগণ প্রস্তাবিত UNPA-র পাশাপাশি একটি পৃথিবী ব্যবস্থা পরিষদ (Earth System Council) এবং একটি গ্রহীয় সংসদ (Planetary Parliament) প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছেন, যা জাতিসংঘ ব্যবস্থার মধ্যে বাস্তুসংস্থানিক স্বার্থের আনুষ্ঠানিক প্রতিনিধিত্ব প্রদান করবে।[২৩][২৪]

রাষ্ট্রসমূহের বহিষ্কার

[সম্পাদনা]

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরফরাসি জাতীয় মুক্তি কমিটির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ফ্রান্সের সরকার হিসাবে স্বীকৃতি লাভে বিলম্বিত হওয়ায় দেশটি প্রাথমিকভাবে নতুন সংস্থা সৃষ্টিকারী সম্মেলনসমূহ থেকে বাদ পড়েছিল। ভবিষ্যৎ ফরাসি প্রেসিডেন্টশার্ল দ্য গোল জাতিসংঘের সমালোচনা করে এটিকে একটিমেশিন (যন্ত্রপাতি) আখ্যা দিয়েছিলেন এবং বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা জোট বিশ্ব শান্তি বজায় রাখতে সহায়তা করবে বলে তিনি নিশ্চিত ছিলেন না, বরং রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে প্রত্যক্ষ প্রতিরক্ষা চুক্তিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন।[২৫]

চীনা গৃহযুদ্ধের পর চীনের সরকারচীনা জাতীয়তাবাদী দল এবংচীনের সাম্যবাদী দলের মধ্যে বিরোধপূর্ণ ছিল।গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের (PRC) প্রতিষ্ঠার পর ১ অক্টোবর ১৯৪৯-এচীন প্রজাতন্ত্রের (ROC) সরকারতাইওয়ান দ্বীপে পশ্চাদপসরণ করে,[২৬] এটি চীনের একমাত্র সরকার হওয়ার দাবি অব্যাহত রাখে। গৃহযুদ্ধের পর, জাতিসংঘচীনের সরকার হিসাবে ROC-কে স্বীকৃতি দিতে থাকে। ১৯৭১ সালে, মূল ভূখন্ডের চীনা জনগণের প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ক্রমবর্ধমান বিতর্কের মধ্যে,[২৭] সাধারণ পরিষদ একটি প্রস্তাব পাস করে যেখানে PRC-কে "জাতিসংঘে চীনের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি" হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।[২৮] সমালোচকগণ[কে?] অভিযোগ করেন যে এই অবস্থানটি সংস্থাটির উন্নয়ন লক্ষ্য ও নির্দেশিকাগুলির ব্যর্থতাকে প্রতিফলিত করে,[২৯] এবংকোভিড-১৯ মহামারীর সময় এটি পুনরায় পরীক্ষার সম্মুখীন হয়, যখনভাইরাসের প্রতি তুলনামূলক কার্যকর প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় তাইওয়ানের সদস্যপদ অস্বীকার করা হয়েছিল।[৩০] জাতিসংঘে তাইওয়ানের অন্তর্ভুক্তির সমর্থনতাদের নিজস্ব অঞ্চল হিসাবে তাইওয়ান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলির দাবিকারী গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের দ্বারা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়।[৩১]

স্বাধীনতা

[সম্পাদনা]

স্নায়ুযুদ্ধ জুড়ে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন উভয়ই বারবার জাতিসংঘকে অপর পক্ষের পক্ষে সমর্থন করার অভিযোগ করেছিল। ১৯৫০ সালে,জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চীনের আসন কমিউনিস্ট-বিরোধীচীন প্রজাতন্ত্রকে দেওয়ার প্রতিবাদে সোভিয়েত ইউনিয়ন সংস্থাটি বয়কট করেছিল। তিন বছর পর,কোরীয় যুদ্ধে তার সমর্থনের কারণে সোভিয়েতরা কার্যকরভাবে জাতিসংঘের মহাসচিবট্রিগভে লাইয়ের পদত্যাগ বাধ্য করেছিল কারণ তারা তার প্রশাসনকে স্বীকার করতে অস্বীকার করেছিল।[৩২]

ব্যঙ্গাত্মকভাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একই সময়ে জাতিসংঘের কমিউনিস্ট এবং সোভিয়েত সহানুভূতিশীলদের নিয়োগের জন্য তদন্ত করেছিল, জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠায় অংশ নেওয়া একজন আমেরিকানআলজের হিস সোভিয়েত গুপ্তচর ছিলেন এমন একটি উচ্চপ্রোফাইল অভিযোগের পরে। আমেরিকান সিনেটর জোসেফ ম্যাকার্থি দাবি করেছিলেন যেমহাসচিব লাইয়ের অধীনে জাতিসংঘ সচিবালয়ে আমেরিকান কমিউনিস্টরা লুকিয়ে ছিল, যা জাতিসংঘ প্রধানকে পদত্যাগের জন্য আরও চাপ সৃষ্টি করেছিল।[৩৩] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬০-এর দশকে জাতিসংঘের বিরুদ্ধে নব্য বিরোধিতা দেখেছিল, বিশেষত রক্ষণশীলদের মধ্যে,জন বার্চ সোসাইটির মতো গোষ্ঠীগুলি এই মর্মে বিবৃতি দিয়েছিল যে সংস্থাটি সাম্যবাদের একটি হাতিয়ার।[৩৪] "ইউ.এন.-এর বাইরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে আনুন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ইউ.এন.-কে বের করে আনুন!" এবং "আপনি ইউ.এন. ছাড়া কমিউনিজম বানাতে পারবেন না" এর মতো স্লোগান সহ বাম্পার স্টিকার এবং সাইন এর মাধ্যমে জাতিসংঘের বিরুদ্ধে জনপ্রিয় বিরোধিতা প্রকাশ করা হয়েছিল।[৩৫]

জাতীয় সার্বভৌমত্ব

[সম্পাদনা]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, জাতীয় সার্বভৌমত্বের উপর সম্ভাব্য হুমকি নিয়ে উদ্বেগ ছিল, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবেজন বার্চ সোসাইটি দ্বারা প্রচারিত, যারা ১৯৬০-এর দশকে জাতিসংঘের বিরোধিতায় একটি জাতীয় প্রচারণা চালিয়েছিল।[৩৬][৩৭][৩৮]

১৯৯০-এর দশক থেকে,আমেরিকান সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার আইনের সাথে একই উদ্বেগ দেখা দিয়েছে, যামার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে একাধিকবার উত্থাপিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে, বিল সম্বলিত একটি সংশোধনী ফ্লোর ভোট পেয়েছিল, যেখানে ৫৪ জন প্রতিনিধি সমর্থনে ভোট দিয়েছিলেন।[৩৯][৪০] বিলের ২০০৭ সংস্করণ (H.R. 1146)মার্কিন প্রতিনিধিরন পল দ্বারা রচিত হয়েছিল, জাতিসংঘ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের জন্য। এটি জাতিসংঘ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইন বাতিল করবে, জাতিসংঘের জন্য ব্যয় করার জন্য তহবিলের অনুমোদন বাতিল করবে, আমেরিকান সম্পত্তিতে জাতিসংঘের উপস্থিতি বাতিল করবে এবং জাতিসংঘের কর্মীদের কূটনৈতিক অনাক্রম্যতা প্রত্যাহার করবে।[৪১] এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের জন্য দুই বছর পর্যন্ত সময় দেবে।[৪২]ইয়েল ল জার্নাল এই আইনটিকে প্রমাণ হিসাবে উদ্ধৃত করেছে যে "জাতিসংঘের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ তীব্রতর হয়েছে।"[৪৩] সর্বশেষ পুনরাবৃত্তি,২০২২-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], H.R.7806,মাইক ডি. রজার্স দ্বারা উত্থাপিত।[৪৪]

পক্ষপাতিত্ব

[সম্পাদনা]

ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইসরায়েলের আচরণে জাতিসংঘের মনোযোগ ইহুদি সমালোচকদের দ্বারা অত্যধিক বলে বিবেচিত হয়, যার মধ্যে রয়েছে ইসরায়েলি কূটনীতিকডোর গোল্ড, ব্রিটিশ পণ্ডিতরবার্ট এস. উইস্ট্রিচ, আমেরিকান আইন বিশেষজ্ঞঅ্যালান ডারশোভিৎস, অস্ট্রেলীয় রাজনীতিবিদমার্ক ড্রেফাস এবংঅ্যান্টি-ডিফামেশন লীগ[৪৫] সেপ্টেম্বর ২০১৫-এ,সৌদি আরবের ফয়সাল বিন হাসান ট্রাডজাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের একটি উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন,[৪৬] একটি পদক্ষেপ যাজাতিসংঘ ওয়াচ দ্বারা সমালোচিত হয়েছিল।[৪৭] সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টজর্জ ডব্লিউ. বুশ কর্তৃক জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদকেও ইসরায়েলের প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করা হয়েছিল, যিনি অভিযোগ করেছিলেন যে পরিষদটি কিউবা, ভেনেজুয়েলা, উত্তর কোরিয়া এবং ইরানের মতো দেশগুলির চেয়ে ইসরায়েলের উপর অত্যধিক মনোযোগ দিয়েছে।[৪৮]মার্কিনরাজ্য আইনপ্রণেতাগণ মার্কিন সার্বভৌমত্বকে হুমকি বলে বিবেচিত বিভিন্ন জাতিসংঘ কর্মসূচি বন্ধ করার জন্য আইন প্রস্তাব করেছেন।[৪৯] ২০২৩ সালে,টেনেসি "জাতিসংঘ বা জাতিসংঘের একটি অধস্তন সত্তা থেকে উৎপত্তি বা সন্ধানযোগ্য" কর্মসূচি বাস্তবায়ন বন্ধ করার জন্য আইন কার্যকর করেছে, যার মধ্যেএজেন্ডা ২১ এবং২০৩০ এজেন্ডা অন্তর্ভুক্ত।[৫০][৫১] সিনেট প্যানেলের কাছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত হিসাবে নিশ্চিতকরণ শুনানিতে,এলিস স্টিফানিক ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের মনোভাবকে "ইহুদিবিদ্বেষী" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন এবং ডানপন্থী ইসরায়েলি মন্ত্রীবেজালেল স্মোটরিচ এবংবেন গভিরের মতামত নিশ্চিত করেছিলেন যে ইসরায়েলের 'সমগ্র পশ্চিম তীরে বাইবেলিক অধিকার' রয়েছে।[৫২][৫৩][৫৪][৫৫]

কার্যকারিতা

[সম্পাদনা]

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞএডওয়ার্ড লাকের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সংস্থা কর্তৃক গৃহীত প্রধান প্রকল্পসমূহে একটি দুর্বল জাতিসংঘকে অগ্রাধিকার দিয়েছে যাতে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ বা মার্কিন নীতির বিরোধিতা রোধ করা যায়। "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শেষ জিনিসটি হল একটি স্বাধীন জাতিসংঘ তার ওজন নিয়ে চারপাশে ছুড়ে ফেলছে", লাক বলেছিলেন। একইভাবে, প্রাক্তনমার্কিন জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূতড্যানিয়েল প্যাট্রিক ময়নিহান ব্যাখ্যা করেছিলেন যে "পররাষ্ট্র দপ্তর চেয়েছিল যে জাতিসংঘ যাই করুক না কেন সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর প্রমাণিত হোক। এই কাজটি আমাকে দেওয়া হয়েছিল এবং আমি তা কম সাফল্যের সাথে এগিয়ে নিয়েছি।"[৫৬]

১৯৯৪ সালে, জাতিসংঘের মহাসচিবের প্রাক্তন বিশেষ প্রতিনিধিমোহাম্মদ সাহনুনসোমালিয়া: দ্য মিসড অপারচুনিটিজ প্রকাশ করেছিলেন,[৫৭] একটি বই যেখানে তিনিসোমালিয়ায় ১৯৯২ সালের জাতিসংঘ হস্তক্ষেপের ব্যর্থতার কারণগুলি বিশ্লেষণ করেছেন। সাহনুন দাবি করেন যে ১৯৮৮ সালে সোমালি গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়া থেকেসিয়াদ বারির শাসনের পতন জানুয়ারি ১৯৯১ সালের মধ্যে জাতিসংঘ প্রধান মানবিক ট্র্যাজেডি প্রতিরোধ করার জন্য কমপক্ষে তিনটি সুযোগ হারিয়েছিল। যখন জাতিসংঘ মানবিক সহায়তা প্রদান করার চেষ্টা করেছিল, তখন তারা সম্পূর্ণরূপেএনজিও দ্বারা ছাড়িয়ে গিয়েছিল, যাদের দক্ষতা এবং নিবেদিতভাব জাতিসংঘের অত্যধিক সতর্কতা এবং আমলাতান্ত্রিক অদক্ষতার বিপরীতে তীব্রভাবে বৈপরীত্য করেছিল। সাহনুন সতর্ক করেছিলেন যে যদি আমূল সংস্কার না করা হয়, তাহলে জাতিসংঘ অদক্ষতায় এই ধরনের সংকটের প্রতিক্রিয়া জানাতে থাকবে।[৫৮]

নির্দিষ্ট উদাহরণ বা অভিযুক্ত অকার্যকারিতার ক্ষেত্রগুলির বাইরে, কিছু পণ্ডিত জাতিসংঘের সামগ্রিক কার্যকারিতা নিয়ে বিতর্ক করেন।বাস্তববাদী বিদ্যালয়ের অনুসারীরা একটি হতাশাবাদী অবস্থান নেন, যুক্তি দেন যে জাতিসংঘ একটি কার্যকর সংস্থা নয় কারণ এটি মহান শক্তিদের দ্বারা আধিপত্য ও সীমাবদ্ধ।উদারপন্থী পণ্ডিতরা পাল্টা যুক্তি দেন যে এটি একটি কার্যকর সংস্থা কারণ এটি শক্তিশালী সদস্য রাষ্ট্র দ্বারা আরোপিত বিধিনিষেধের চারপাশে কাজ করে অনেক সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণত পণ্ডিতদের দ্বারা জনস্বাস্থ্য এবং মানবিক সহায়তার মতো ক্ষেত্রে আরও কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।[৫৯] ২১শ শতাব্দীতেঅঞ্চলগত অখণ্ডতা বলবৎ করার অকার্যকারিতা[৬০]জয়ের অধিকারের সম্ভাব্য পুনরুত্থান নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।[৬১]

অদক্ষতা ও দুর্নীতি

[সম্পাদনা]

সমালোচকরা জাতিসংঘকে আমলাতান্ত্রিক অদক্ষতা, অপচয় এবং দুর্নীতিরও অভিযোগ করেছেন। ১৯৭৬ সালে সাধারণ পরিষদ জাতিসংঘ ব্যবস্থার মধ্যে অদক্ষতা খুঁজে বের করার জন্যজয়েন্ট ইন্সপেকশন ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেছিল। ১৯৯০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অদক্ষতার কথা উল্লেখ করে চাঁদা আটকে রেখেছিল এবং কেবল একটি প্রধান সংস্কার উদ্যোগ চালু করার শর্তে পুনর্বাসন শুরু করেছিল। ১৯৯৪ সালে,অভ্যন্তরীণ তদারকি পরিষেবা দপ্তর (OIOS) একটি দক্ষতা ওয়াচডগ হিসাবে কাজ করার জন্য সাধারণ পরিষদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৬২]

২০০৪ সালে, জাতিসংঘ অভিযোগের সম্মুখীন হয়েছিল যে এর সাম্প্রতিক শেষ হওয়াতেল-বিনিময়ে-খাদ্য কর্মসূচি — যেখানে নিষেধাজ্ঞার চাপ কমাতে ইরাককে মৌলিক প্রয়োজনের জন্য তেল বাণিজ্য করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল — ব্যাপক দুর্নীতির শিকার হয়েছিল, যার মধ্যেকিকব্যাকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার জড়িত ছিল। জাতিসংঘ কর্তৃক তৈরি একটি স্বাধীন তদন্তে পাওয়া গেছে যে এর অনেক কর্মকর্তাপরিকল্পনায় জড়িত ছিল এবংকোজো আনানের ভূমিকা সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছিল,কফি আনানের পুত্র।[৬৩]

শুভেচ্ছা দূত

[সম্পাদনা]
মূল নিবন্ধ:শুভেচ্ছা দূত

জাতিসংঘ তার সদস্যভূক্ত দেশগুলোর মাঝে নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যেশুভেচ্ছা দূত নিয়োগ করে থাকে। শুভেচ্ছা দূতের মধ্যে - বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নেতা,খেলোয়াড়, চলচ্চিত্র তারকা প্রমুখ পেশাজীবিদেরকে সম্পৃক্ত করা হয়।

জাতিসংঘ শান্তি বার্তাবাহক, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, এইচআইভি ও এইডস্‌ কর্মসূচী, পরিবেশ কার্যক্রম, ইউএনডিপি,ইউনেস্কো, ইউনোডিসি, ইউএনএফপিএ, জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন, ইউনিসেফ, ইউনিডো, ইউনিফেম, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রমূখ প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাগুলো তাদের কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য শুভেচ্ছা দূত হিসেবে সময়ে সময়ে বিখ্যাত ব্যক্তিত্বকে নিয়োগ করে থাকে।

এক নজরে জাতিসংঘ

[সম্পাদনা]
  • জাতিসংঘ বিশ্বের দেশসমূহের একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন।
  • জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল-১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর।
  • জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা-১৯৩
  • জাতিসংঘের পতাকার রং-নীল ও সাদা।
  • জাতিসংঘের নামকরণ করেন-মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট।
  • জাতিসংঘের সদর দপ্তর অবস্থিত- যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটানে (নিউইয়র্ক)।
  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ (১৩৬তম) লাভ করে-১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর।
  • জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গসংস্থা-সাধারণ পরিষদ, নিরাপত্তা পরিষদ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ, সচিবালয়, অছি পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক আদালত।
  • জাতিসংঘের উন্নয়নমূলক সংস্থা হলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনেসকো, ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদি।
  • জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ৫টি স্থায়ী ও ১০টি অস্থায়ী মোট ১৫টি সদস্যরাষ্ট্র নিয়ে গঠিত। ৫টি স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া ও চীন। স্থায়ী সদস্যদের ভেটো প্রদানের ক্ষমতা আছে।
  • জাতিসংঘের মহাসচিব হলেন প্রধান নির্বাহী। জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব হলেন আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি পর্তুগালের নাগরিক
  • জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিবের নাম ট্রিগভেলী (১৯৪৬-৫২, নরওয়ে)।
  • জাতিসংঘের ৬টি দাপ্তরিক ভাষা হলো-ইংরেজি, ফরাসি, চায়নিজ, রাশিয়ান, স্প্যানিশ ও আরবি। প্রতিষ্ঠানটির ৭ম দাপ্তরিক ভাষা হবে-বাংলা।
  • জাতিসংঘের সচিবালয়ে কার্যকরী ভাষা হলো-ইংরেজি ও ফরাসি।
  • জাতিসংঘ সনদের অধ্যায়-১৯টি।
  • জাতিসংঘ সনদের অনুচ্ছেদ-১১১টি।
  • জাতিসংঘ সনদ সাক্ষরিত হয়-২৬ জুন, ১৯৪৫ (সানফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র)। জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হয়-২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫।
  • জাতিসংঘের মূল সনদে সাক্ষরকারী দেশ- ৫১টি।[৬৪]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

টীকা

[সম্পাদনা]
  1. বাংলাদেশে প্রচলিত নাম[][]
  2. ভারতে প্রচলিত নাম[][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Official Languagesওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ১৩ জুলাই ২০২১ তারিখে, www.un.org. Retrieved 31 December 2021.
  2. সংবাদদাতা, বিশেষ (২৩ মে ২০২৩)।"প্রধানমন্ত্রীকে ফোন জাতিসংঘ মহাসচিবের"দৈনিক যুগান্তর{{সংবাদ উদ্ধৃতি}}:|শেষাংশ1= প্যারামিটারে সাধারণ নাম রয়েছে (সাহায্য)
  3. প্রতিবেদক, কূটনৈতিক (১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২)।"জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে কাল ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী"দৈনিক প্রথম আলো
  4. পত্রিকা, আনন্দবাজার (৬ মার্চ ২০২৩)।"সামুদ্রিক জীবন রক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের জরুরি চুক্তি"আনন্দবাজার পত্রিকা
  5. Majhi, Suman (২১ জুন ২০২৩)।"World Refugee Day : ভিটেছাড়া অন্তত ১১ কোটি: রাষ্ট্রপুঞ্জ"এই সময়
  6. "What are Member States?". United Nations.
  7. Information Technology Section (২০০১)।"Security Notice"। United Nations।
  8. The Story of United Nations Headquartershttp://www.un.org, United Nations, Accessed September 20, 2006
  9. "What are the official languages of the United Nations?" (English ভাষায়)। United Nations। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০০৬{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}: উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (লিঙ্ক)
  10. "Former Secretaries-General| United Nations Secretary-General"www.un.org। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২
  11. Greene, David L. (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৩)।"Bush implores U.N. to show 'backbone'"The Baltimore Sun। ১২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  12. Singh, Jasvir (২০০৮)।Problem of Ethnicity: Role of United Nations in Kosovo Crisis। Unistar Books। পৃ. ১৫০।আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭১৪২-৭০১-৭। ১৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  13. Normand, Roger; Zaidi, Sarah (২০০৩)।Human Rights at the UN: The Political History of Universal JusticeIndiana University Press। পৃ. ৪৫৫।আইএসবিএন ৯৭৮-০-২৫৩-০০০১১-৮। ১৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪
  14. "UN failed to prevent 'ethnic slaughter in Sri Lanka' – Barack Obama"Tamil Guardian। ২২ নভেম্বর ২০২০। ৮ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০২০
  15. "Obama's best seller refers to 'ethnic slaughter in SL'"The Sunday Times (Sri Lanka)। ২৯ নভেম্বর ২০২০। ১২ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০
  16. Oliphant, Roland (৪ অক্টোবর ২০১৬)।"'End Security Council veto' to halt Aleppo violence, UN human rights chief says amid deadlock"The Daily Telegraph। ২৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২০
  17. "Amnesty calls on UN powers to lose veto on genocide votes"BBC News। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ৬ মার্চ ২০২০ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২০
  18. Fomerand, Jacques (২০০৯)।The A to Z of the United Nations। Scarecrow Press।আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১০৮-৫৫৪৭-২
  19. Brauer, M.; Bummel, A. (২০২০)।A United Nations Parliamentary Assembly: A Policy Review of Democracy Without Borders। Democracy Without Borders।
  20. "The urgent need for UNSC reform: A path to global peace"India Post। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  21. "The European Union: The World's Biggest Sovereignty Experiment"Council on Foreign Relations। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩
  22. Constantinou, C. M.; Christodoulou, E. (২০২৪)। "On making peace with nature: Visions and challenges towards an ecological diplomacy"।Review of International Studies৫০ (3):৫৭৯–৫৯৯।ডিওআই:10.1017/S0260210524000172
  23. Burke, Anthony; Fishel, Stefanie (২০২০)। "Across Species and Borders: Political Representation, Ecological Democracy and the Non-Human"। Pereira, Joana Castro; Saramago, André (সম্পাদকগণ)।Non-Human Nature in World Politics: Theory and Practice। Cham: Springer International Publishing। পৃ. ৩৩–৫২।ডিওআই:10.1007/978-3-030-49496-4_3আইএসবিএন ৯৭৮-৩-০৩০-৪৯৪৯৬-৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৫
  24. Winters, Joseph।"What if nature had a voice in legislation? A 'planetary parliament' could give it one."Grist (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০২৫
  25. Gerbet, Pierre (১৯৯৫)।"Naissance des Nations Unies"[Birth of the United Nations]Espoir (ফরাসি ভাষায়)। নং 102। ১০ জুলাই ২০০৯ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।
  26. Kubek, Anthony (১৯৬৩)।How the Far East was lost: American policy and the creation of Communist China। Intercontex Publishers (England) Limited।আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৫৬২২-০০০-৫{{বই উদ্ধৃতি}}:আইএসবিএন / তারিখের অসামঞ্জস্যতা (সাহায্য)
  27. Hale, Erin (২৫ অক্টোবর ২০২১)।"Taiwan taps on United Nations' door, 50 years after departure"Al Jazeera। ২ মে ২০২৫ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৫
  28. "Restoration of the lawful rights of the People's Republic of China in the United Nations"United Nations Digital Library। United Nations General Assembly (26th sess.: 1971)। ২৫ অক্টোবর ১৯৭১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৫
  29. "Taiwan Challenges UN Exclusion on Sidelines of COP26 Summit"Bloomberg.com (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ নভেম্বর ২০২১। ২১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২২
  30. "Why Taiwan has become a problem for WHO"BBC News (ব্রিটিশ ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ মার্চ ২০২০। ১২ মে ২০২০ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২২
  31. Lee, David Tawei (১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭)।"The United Nations Needs to Treat Taiwan Fairly"The National Interest (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  32. Husen, Van (২০১০)।The Encyclopedia of the Korean War: A Political, Social, and Military HistoryABC-CLIO। পৃ. ৫০৪–৫০৬।আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৫১০৯-৮৪৯-১
  33. "Character Sketches: Trygve Lie by Brian Urquhart"UN News (ইংরেজি ভাষায়)। জাতিসংঘ। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ২৯ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২২
  34. "Sponsor Shrugs at Criticism of U.N. TV Series"Lincoln Journal Star। Lincoln, Nebraska। ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪। পৃ. ৫F। ৪ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২Newspapers.com এর মাধ্যমে।
  35. Meisler 1995, পৃ. 72–73, 82।
  36. Lyons, Matthew; Berlet, Chip (২০০০)।Right-Wing Populism in America: Too Close for Comfort। New York: The Guilford Press। পৃ. ১৭৯।আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৭২৩০-৫৬২-৫
  37. Spangler, Jerry D.; Bernick, Bob Jr. (১৬ জুন ২০০৩)।"জন বার্চ সোসাইটি উটাহে অগ্রসর হয়"Deseret News। ৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২২
  38. Stewart, Charles J. (২০০২)।"The Master Conspiracy of the John Birch Society: From Communism to the New World Order"Western Journal of Communication৬৬ (4):৪৩৭–৪৩৮।ডিওআই:10.1080/10570310209374748এস২সিআইডি 145081268। ৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২১
  39. "রোল কল ১৬৩ রোল কল ১৬৩, বিল নম্বর: H. R. 1757, ১০৫তম কংগ্রেস, ১ম সেশন"Office of the Clerk, U.S. House of Representatives। ৪ জুন ১৯৯৭। ১৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২২
  40. "H.Amdt.138 to H.R.1757"Congress.gov। ১৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২২
  41. "Rep. Paul Introduces American Sovereignty Restoration Act"। US Fed News Service। ১ মার্চ ১৯৯৭। ৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখেমূল থেকে(subscription) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০০৮
  42. Lamb, Henry (১৬ মে ২০০৫)।"Showdown at the U.N. corral"Enter Stage Right। ৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৮
  43. Resnik, Judith (মে ২০০৬)।"Law's Migration: American Exceptionalism, Silent Dialogues, and Federalism's Multiple Ports of Entry"(পিডিএফ)ইয়েল ল জার্নাল১১৫ (7): ১৬৫৯।ডিওআই:10.2307/20455664জেস্টোর 20455664এস২সিআইডি 153301537। ১৪ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখেমূল থেকে(পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৮
  44. "H.R.7806 – 117th Congress (2019–2020): American Sovereignty Restoration Act of 2022| Congress.gov| Library of Congress"। govtrack.us। ১৭ মে ২০২২। ৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২২
  45. Osborne, Samuel (৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫)।"UK helped Saudi Arabia get UN human rights role through 'secret deal' to exchange votes, leaked documents suggest"The Independent। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।
  46. Moore, Jack (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫)।"U.N. watchdog slams 'scandalous' choice of Saudi Arabia to head human rights panel"Yahoo News। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।
  47. "Human Rights Council president wants reform"SwissInfo। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ১১ আগস্ট ২০১১ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।
  48. Satija, Neena; McCrimmon, Ryan (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)।"Conservative Lawmakers Target United Nations"The Texas Tribune। ২২ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৪
  49. "State of Tennessee Public Chapter No. 479"(পিডিএফ)Tennessee Secretary of State। ২০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখেমূল থেকে(পিডিএফ) আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৪
  50. Sullivan, Kevin (১৫ মে ২০২৩)।"Inside the Tennessee legislature, where a GOP supermajority reigns"The Washington Post। ২৯ মে ২০২৩ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৪
  51. Gedeon, Joseph (২১ জানুয়ারি ২০২৫)।"Trump UN nominee backs Israeli claims of biblical rights to West Bank"the Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২৫
  52. Demirjian, Karoun (২১ জানুয়ারি ২০২৫)।"Elise Stefanik Pledges to Back Trump's Vision of a 'Reformed' U.N."The New York Times (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)।আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৫
  53. Samuels, Ben।"Trump's UN pick Stefanik backs defunding UNRWA, citing 'terrorist ties' to Hamas"Haaretz.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৫
  54. "Trump's UN ambassador pick says Israel has 'biblical right' to West Bank"Al Jazeera (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৫
  55. "U.N. Resolutions Frequently Violated"Los Angeles Times। ১৭ অক্টোবর ২০০২। ১৭ মার্চ ২০২২ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।
  56. Somalia: The Missed Opportunities। USIP Press Books। ১৯৯৪।আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৭৮৩৭৯-৩৫-১
  57. Gerhart, Gail M. (March/April 1995)।"Somalia: The Missed Opportunities"Foreign Affairs। 2 April 2015 তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত।{{ওয়েব উদ্ধৃতি}}:|date= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)
  58. Norley, Matthew John Ribeiro (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)।"Is the United Nations an Effective Institution?"E-International Relations (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ৮ মার্চ ২০২২ তারিখেমূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
  59. Jeria, Michelle Bachelet (২০১৬)।"The Challenges to International Law in the 21st Century"Proceedings of the ASIL Annual Meeting১১০:৩–১১।ডিওআই:10.1017/S0272503700102435আইএসএসএন 0272-5037। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৪
  60. Mulligan, Michael (২০২০)।"The Re-Emergence of Conquest: International Law and the Legitimate Use of Force"Liverpool Law Review৪১ (3):২৯৩–৩১৩।ডিওআই:10.1007/s10991-020-09250-3। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৪
  61. Reddy, Shravanti (২৯ অক্টোবর ২০০২)।"Watchdog Organization Struggles to Decrease UN Bureaucracy"। Global Policy Forum। ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৬
  62. "Q&A: Oil-for-food scandal"BBC News। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকেআর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৩
  63. "জাতিসংঘ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২৫

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
উইকিউক্তিতেজাতিসংঘ সম্পর্কিত উক্তির সংকলন রয়েছে।
 জাতিসংঘ/রাষ্ট্রপুঞ্জ
ব্যবস্থা
সনদ
মূল
অঙ্গসংস্থা
কর্মসূচি এবং
বিশেষায়িত
সংস্থা
সচিবালয়
কার্যালয়
ও বিভাগ
সদস্য
পর্যবেক্ষক
রাষ্ট্রসমূহ
ইতিহাস
সিদ্ধান্তসমূহ
নির্বাচনসমূহ
সংশ্লিষ্ট
অন্যান্য
২০০১নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
রসায়ন
সাহিত্য
বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল (ত্রিনিদাদ ও টোবাগো/যুক্তরাজ্য)
শান্তি
পদার্থবিজ্ঞান
চিকিৎসাবিজ্ঞান
অর্থনীতি

কফি আনান /জাতিসংঘ (২০০১) ·জিমি কার্টার (২০০২) ·শিরিন এবাদি (২০০৩) ·ওয়াঙ্গেরী মাথেই (২০০৪) ·আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা /মোহাম্মেদ এল বারাদেই (২০০৫) ·গ্রামীণ ব্যাংক /মুহাম্মদ ইউনূস (২০০৬) ·আল গোর /ইন্টারগভার্নমেন্টাল প্যানেল ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) (২০০৭) ·মার্তি আহতিসারী (২০০৮) ·বারাক ওবামা (২০০৯) ·লিউ জিয়াওবো (২০১০) ·এলেন জনসন স্যারলিফ /লেমাহ জিবোই /তাওয়াক্কোল কারমান (২০১১) ·ইউরোপীয় ইউনিয়ন (২০১২) ·আন্তর্জাতিক রাসায়নিক অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ সংস্থা (২০১৩) ·কৈলাশ সত্যার্থী /মালালা ইউসুফজাই (২০১৪) ·তিউনিসিয়ান ন্যাশনাল ডায়ালগ কুয়ার্টেট (২০১৫) ·হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস (২০১৬) ·পারমাণবিক অস্ত্র উচ্ছেদের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক প্রচারাভিযান (২০১৭) ·ডেনিস মুকওয়েজি /নাদিয়া মুরাদ (২০১৮) ·আবি আহমেদ (২০১৯) ·বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (২০২০) ·মারিয়া রেসা /দিমিত্রি মুরাতভ (২০২১) ·আলেস বিয়ালিয়াৎস্কি /মেমোরিয়াল /সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিস (২০২২) ·নার্গেস মোহাম্মাদি (২০২৩) ·নিহন হিদানকিঔ (২০২৪)মারিয়া কোরিনা মাচাদো (২০২৫)

'https://bn.wikipedia.org/w/index.php?title=জাতিসংঘ&oldid=8551928' থেকে আনীত
বিষয়শ্রেণীসমূহ:
লুকানো বিষয়শ্রেণী:

[8]ページ先頭

©2009-2025 Movatter.jp